Skip to main content

বসুন্ধরা গ্রুপের চাকরির বিজ্ঞাপন

  শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের  ফ্লাওয়ার মিলে ০৮টি পদে ২৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ০৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। প্রতিষ্ঠানের নাম: বসুন্ধরা গ্রুপ

সার্টিফিকেট ছাড়া চর্ম রোগের ডাক্তার


চর্ম ও যৌ'ন বিশেষজ্ঞ হিসেবে গত তিন বছর ধরে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন। রোগীও আসেন তার চেম্বারে। কিন্তু নিজের না আছে বিশেষ কোনো ডাক্তারি বিদ্যা কিংবা সনদ। না আছে প্রাতিষ্ঠানিক কোনো অনুমোদন। তবুও তিন বছর ধরে ‘বিশেষজ্ঞ ডাক্তার’ হিসেবে পরিচিত ডেম'রা থা'নাধীন এসএইচএস হেলথ কেয়ার হসপিটাল অ্যান্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিকের চেয়ারম্যান শওকত হোসেন সুমন।

তবে শেষ রক্ষা হয়নি। পু'লিশের এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যা'­ব) হাতে ধ'রা পড়েছে তার কুকী'র্তি। রোববার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অ'ভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রে'ফতার করে র‌্যা'­ব-৩। সেখানে ভ্রাম্যমাণ আ'দালত পরিচালনা করে তিনজনের জে'ল-জ'রিমানা প্রদান করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলা'শ কুমা'র বসু।

গ্রে'ফতাররা হলেন-ভু'য়া চিকিৎসক শওকত হোসেন সুমন, ল্যাব টেকনোলজিস্ট অসীম মণ্ডল ও ফার্মেসি ইনচার্জ কাকন মিয়া।

র‌্যা'­ব-৩ জানায়, ডেম'রা থা'নাধীন এসএইচএস হেলথ কেয়ার হসপিটাল অ্যান্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিকের চেয়ারম্যান শওকত হোসেন সুমন নিজেকে চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে চর্ম ও যৌ'ন বিশেষজ্ঞ হিসেবে গত তিন বছর ধরে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন। এই সংবাদ পেয়ে সেখানে ভ্রাম্যমাণ আ'দালত পরিচালনা করা হয়। অ'ভিযানে জানা যায়, হাসপাতালটি অনুমোদনহীন ভ্যাকসিন, মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ, সরকারি ওষুধ, নিষিদ্ধ যৌ'ন উত্তেষক ওষুধ বিক্রয়ের জন্য অ'পরিষ্কার, অস্বাস্থ্যকর ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রীবিহীন রুমকে আইসিইউ রুম হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল।

পরে এসব অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে এসএইচএস হেলথ কেয়ার হসপিটাল অ্যান্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিকের চেয়ারম্যান ভু'য়া চিকিৎসক শওকত হোসেন সুমনকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদ'ণ্ড ও দুই লাখ টাকা জ'রিমানা এবং জ'রিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদ'ণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আ'দালত।

পাশাপাশি ল্যাব টেকনোলজিস্ট অসীম মণ্ডলকে এক লাখ টাকা জ'রিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদ'ণ্ড এবং ফার্মেসি ইনচার্জ মো. কাকনকে পাঁচ লাখ টাকা জ'রিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদ'ণ্ড প্রদান করেন আ'দালত। পরে এসএইচএস হেলথ কেয়ার হসপিটালকে সিলগালা করে দেয়া হয়।

অ'ভিযান স'ম্পর্কে র‌্যা'­বের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলা'শ কুমা'র বসু বলেন, অ'ভিযানকালে ভু'য়া ডাক্তার সুমনকে রোগীর ব্যবস্থাপত্র প্রদানকালে হাতেনাতে আ'ট'ক করা হয়। কিন্তু তিনি জিজ্ঞাসাবাদে ডাক্তারি সপক্ষে কোনো সার্টিফিকেট বা বৈধ কাগজ প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হন। পরে হাসপাতা'লের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে দেখা যায়, হাসপাতালটির লাইসেন্সের মেয়াদ এক বছর আগেই মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। এছাড়া হাসপাতা'লে যে সকল বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চিকিৎসা প্রদান করেন বলে দাবি করা হয়েছে, প্রকৃতপক্ষে তাদের কেউই সেখানে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন না।

Comments

Popular posts from this blog

In India, 71 people were infected with the corona virus every minute

A woman locked herself in the house even though she did not have the symptoms of Koro 'Navai' Ras.  But even then, in just 1 minute, he spread karona on the bodies of 61 people!  The Indian media has reported such shocking news.  According to the report, the woman kept herself under house arrest after returning from outside.  He did not even leave his apartment.  He was also bringing food with orders from outside.  But he did not know that the brother's house had taken up residence in his body.  But after changing the elevator, everything changed.  Infection spreads faster than that to others.  In just 60 seconds, he spread karona on the bodies of 61 people!

ফরাসি জ্যোতিষী নস্ট্রাদামুস 2021ভবিষ্যতাবাণী।

ভবিষ্যতবাণীর জন্য এখনও বিশ্ববাসীকে নাড়া দেন ফরাসি জ্যোতিষী নস্ট্রাদামুস। ১৫৫৫ সালে তিনি মোট ৯৪২টি ভবিষ্যতাবাণী করেছিলেন। তার বেশিরভাগই মিলে গিয়েছে বলে দাবি করা হয়ে থাকে। তবে নস্ট্রাদামুসের ভবিষ্যবাণীর ভাষা ও তার ইঙ্গিত নিয়ে এখনও বিতর্ক রয়েছে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়, নস্ট্রাদামুস অনেক আগেই ২০২০ সালে বিশ্বজুড়ে এক মাহামারীর ভবিষ্যতবাণী করেছিলেন। কিন্তু ২০২১ সালের জন্য তাঁর ভবিষ্যতবাণী নাকি আরও ভয়ঙ্কর। সোশ্যাল মিডিয়ার দাবি, ২০২১ সালের জন্য নস্ট্রাদামুসের একটি ভবিষ্যতবাণী ছিল, রাশিয়ার এক জৈব বিজ্ঞানী এমন এক জৈবাস্ত্র তৈরি করবেন যা ধ্বংস করে দেবে গোটা পৃথিবীর মানুষকে।উল্লেখ্য, বিজ্ঞানী মহলের একাংশের দাবি, পৃথিবী ধ্বংসের আগে ঘন ঘন প্রকৃতিক বিপর্যয়, দুর্বিক্ষ, মহামারী, ভূমিকম্প হবে। করোমা মহামারীর পরও পৃথিবীতে বিশাল খাবারের সংকট হতে পারে বলে মনে করছে কোনও কোনও মহল।গোটা পৃথিবীতে বর্তমানে ৫০ শতাংশ মানুষ বসাবস করেন সমুদ্র উপকূলবর্তি এলাকায়। এখন যেভাবে উষ্ণায়ণ হচ্ছে তাতে রোজই বাড়ছে সমুদ্রের জলস্তর। ফলে কোনও একটা সময় উপকূলবর্তি অঞ্চল সমুদ্রের জলে ডুবে যাওয়াও অসম্ভব কিছু ...